কলার মোচা কেন খাব?
কলার মোচা আমাদের কী উপকার করে?
একে আয়রনের খনি বললে ভুল হবে না এতটুকুও। আধুনিক সমাজে মোচা খাওয়ার চল প্রায় উঠেই গেছে, কিন্তু সেটা বাঞ্চনীয় নয়।
কলার মোচার খোসা খেতে হয় না। ভেতরের ফুলগুলো খেতে হয়। এই সবজির অনেক গুণ। তার মধ্যে ৮টির উল্লেখ করলাম।
১. পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া মহিলাদের বা চল্লিশোর্দ্ধ মহিলাদের ক্ষয়িষ্ণু হাড় গঠন মজবুত করতে মোচা খুবই উপকারী। বয়স্ক নারী-পুরুষ ও বাড়ন্ত শিশু প্রত্যেকের জন্যই মোচা কার্যকরী।
২. শরীরের অতি প্রয়োজনীয় ভিটামিন এ কলার মোচায় প্রচুর পাওয়া যায় ।
৩. আয়ুর্বেদ মতে, কলার মোচা সেদ্ধ করে কাশ, পেঁয়াজ, লবণ ও সরষে তেল দিয়ে ডালনা করে খেলে শরীর ঠাণ্ডা থাকে। হজমে গুরুপাক, ডায়াবেটিস, বায়ু, পিত্ততেও কলার মোচা খুবই উপকারী। যাদের নাক দিয়ে রক্ত পড়ে, তারা কলার মোচা ভর্তা বা ডালনা খেলে উপকার পাবে।
৪. রক্তশূণ্যতা ও রক্তাল্পতায় ভোগা রোগীদের জন্য কলার মোচা খুব উপকারী। দেহে রক্তের পরিমান ঠিক রাখতে বা রক্তের মূল উপাদান হিমোগ্লোবিনকে শক্তিশালী করতে কলার মোচার তুলনা হয় না।
৫. গর্ভবতী মায়দের এবং শিশুর সুস্বাস্থ্যের জন্য নিয়মিত পরিমিত পরিমাণে কলার মোচা খাওয়া উচিৎ যা গর্ভস্থ শিশুর মস্তিস্ক গঠনে সাহায্য করে।
৬. কলার মোচায় আয়রন ছাড়াও আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়োডিন ইত্যাদি যা গলগণ্ড বা গয়টার রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৭. হাড়ের জটিল কোনো অপারেশনের পর বা প্লাস্টারের পর এই সবজির আয়রন রক্ত বাড়াতে এবং হাড় দ্রুত শক্তিশালী হতে সাহায্য করে।
৮. ভিটামিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম, আয়োডিন, ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ মোচা, ত্বকের, দাঁতের এবং চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
তবে কলার মোচা বেশি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য তৈরি হয়। সেটা মাথায় রাখতে হবে।
একে আয়রনের খনি বললে ভুল হবে না এতটুকুও। আধুনিক সমাজে মোচা খাওয়ার চল প্রায় উঠেই গেছে, কিন্তু সেটা বাঞ্চনীয় নয়।
কলার মোচার খোসা খেতে হয় না। ভেতরের ফুলগুলো খেতে হয়। এই সবজির অনেক গুণ। তার মধ্যে ৮টির উল্লেখ করলাম।
১. পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া মহিলাদের বা চল্লিশোর্দ্ধ মহিলাদের ক্ষয়িষ্ণু হাড় গঠন মজবুত করতে মোচা খুবই উপকারী। বয়স্ক নারী-পুরুষ ও বাড়ন্ত শিশু প্রত্যেকের জন্যই মোচা কার্যকরী।
২. শরীরের অতি প্রয়োজনীয় ভিটামিন এ কলার মোচায় প্রচুর পাওয়া যায় ।
৩. আয়ুর্বেদ মতে, কলার মোচা সেদ্ধ করে কাশ, পেঁয়াজ, লবণ ও সরষে তেল দিয়ে ডালনা করে খেলে শরীর ঠাণ্ডা থাকে। হজমে গুরুপাক, ডায়াবেটিস, বায়ু, পিত্ততেও কলার মোচা খুবই উপকারী। যাদের নাক দিয়ে রক্ত পড়ে, তারা কলার মোচা ভর্তা বা ডালনা খেলে উপকার পাবে।
৪. রক্তশূণ্যতা ও রক্তাল্পতায় ভোগা রোগীদের জন্য কলার মোচা খুব উপকারী। দেহে রক্তের পরিমান ঠিক রাখতে বা রক্তের মূল উপাদান হিমোগ্লোবিনকে শক্তিশালী করতে কলার মোচার তুলনা হয় না।
৫. গর্ভবতী মায়দের এবং শিশুর সুস্বাস্থ্যের জন্য নিয়মিত পরিমিত পরিমাণে কলার মোচা খাওয়া উচিৎ যা গর্ভস্থ শিশুর মস্তিস্ক গঠনে সাহায্য করে।
৬. কলার মোচায় আয়রন ছাড়াও আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়োডিন ইত্যাদি যা গলগণ্ড বা গয়টার রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৭. হাড়ের জটিল কোনো অপারেশনের পর বা প্লাস্টারের পর এই সবজির আয়রন রক্ত বাড়াতে এবং হাড় দ্রুত শক্তিশালী হতে সাহায্য করে।
৮. ভিটামিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম, আয়োডিন, ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ মোচা, ত্বকের, দাঁতের এবং চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
তবে কলার মোচা বেশি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য তৈরি হয়। সেটা মাথায় রাখতে হবে।
মোচা খাওয়ার জন্য দুটো মোচার রেসিপি দিলাম -
No comments:
Post a Comment