তালের রকমারী পদ - কীভাবে বানাবেন
ভারতীয় উপমহাদেশের প্রায় সর্বত্রই পাওয়া যায় বর্ষা মরশুমের এই জনপ্রিয় ফল তাল।
তাল ভারতীয় উপমহাদেশীয় অনেক অঞ্চলেরই জনপ্রিয় গাছ কারণ এর প্রায় সব অঙ্গ থেকেই কিছু না কিছু কাজের জিনিস তৈরী হয়, প্রায় কিছুই ফেলা যায় না।
'তালবাগান', 'তালতলা', 'তালপুকুর' এইসব নামে এলাকার নামকরণ থেকেও বোঝা যায় তালগাছের বা তালের জনপ্রিয়তা ভারতীয় সমাজ জীবনে কতটা!
বাঙালির রসনা সম্ভার - *পাটিসাপটা *দুধপুলি *রসগোল্লা *আতানাড়ূ *ক্ষীর মালপোয়া *গোকুল পিঠা
তাল পাতা দিয়ে ঘর ছাওয়া, হাতপাখা, তালপাতার চাটাই, মাদুর, আঁকবার পট, লেখবার পুঁথি, কুণ্ডলী, পুতুল ইত্যাদি বহুবিধ সামগ্রী তৈরী হয়। তালের কাণ্ড দিয়েও বাড়ি, নৌকা, হাউস বোট ইত্যাদি তৈরী হয়।
পাকা তালে ভিটামিন এ, বি ও সি থাকে। জিংক, পটাসিয়াম, আয়রন ও ক্যালসিয়ামের মত খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ তাল ফল। এছাড়াও এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ও থাকে।
তালের ফল এবং বীজ দুইই বাঙালি খাদ্য। তালের ফলের ঘন নির্যাস থেকে তাল ফুলুরি তৈরী হয়। তালের বীজও খাওয়া হয় লেপা বা "তালশাঁস" নামে । তাল গাছের কাণ্ড থেকে ও রস সংগ্রহ হয় এবং তা থেকে গুড়, পাটালি, মিছরি, তাড়ি (একপ্রকার চোলাই মদ) ইত্যাদি তৈরি হয়।
আরও দেখুন -
পাটিসাপটা
দুধপুলি
বাঙালি রসগোল্লা
বাংলাদেশী আতানাড়ূ
ক্ষীর মালপোয়া
বাংলাদেশী গোকুল পিঠা
ভারতীয় উপমহাদেশের প্রায় সর্বত্রই পাওয়া যায় বর্ষা মরশুমের এই জনপ্রিয় ফল তাল।
তাল ভারতীয় উপমহাদেশীয় অনেক অঞ্চলেরই জনপ্রিয় গাছ কারণ এর প্রায় সব অঙ্গ থেকেই কিছু না কিছু কাজের জিনিস তৈরী হয়, প্রায় কিছুই ফেলা যায় না।
'তালবাগান', 'তালতলা', 'তালপুকুর' এইসব নামে এলাকার নামকরণ থেকেও বোঝা যায় তালগাছের বা তালের জনপ্রিয়তা ভারতীয় সমাজ জীবনে কতটা!
বর্ষার মরশুমী ফল - তাল। তালের ক্কাথ বা সোনালী রঙা শাঁস দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও তেমনই মিষ্টি! এই তালের ক্কাথ বা শাঁস দিয়ে বানানো এই তালের ভাপা পিঠা! |
|
তালের ফলের ঘন নির্যাস থেকে তাল ফুলুরি তৈরী হয়। তালের বীজও খাওয়া হয় "তালশাঁস" নামে । তাল এমনি একটা জনপ্রিয় ফল যে তালের বড়া বা ফুলুরি খাননি বাংলায় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মনে হয় দুস্কর হবে। |
বাঙালির রসনা সম্ভার - *পাটিসাপটা *দুধপুলি *রসগোল্লা *আতানাড়ূ *ক্ষীর মালপোয়া *গোকুল পিঠা
তাল পাতা দিয়ে ঘর ছাওয়া, হাতপাখা, তালপাতার চাটাই, মাদুর, আঁকবার পট, লেখবার পুঁথি, কুণ্ডলী, পুতুল ইত্যাদি বহুবিধ সামগ্রী তৈরী হয়। তালের কাণ্ড দিয়েও বাড়ি, নৌকা, হাউস বোট ইত্যাদি তৈরী হয়।
পাকা তালে ভিটামিন এ, বি ও সি থাকে। জিংক, পটাসিয়াম, আয়রন ও ক্যালসিয়ামের মত খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ তাল ফল। এছাড়াও এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ও থাকে।
তালের ফল এবং বীজ দুইই বাঙালি খাদ্য। তালের ফলের ঘন নির্যাস থেকে তাল ফুলুরি তৈরী হয়। তালের বীজও খাওয়া হয় লেপা বা "তালশাঁস" নামে । তাল গাছের কাণ্ড থেকে ও রস সংগ্রহ হয় এবং তা থেকে গুড়, পাটালি, মিছরি, তাড়ি (একপ্রকার চোলাই মদ) ইত্যাদি তৈরি হয়।
কীভাবে তালের ভাপা পিঠা বানাবেন- এখানে দেখুন |
কীভাবে তালের ক্কাথ বের করবেন- এখানে দেখুন |
কীভাবে তালের বড়া বা ফুলুরি বানাবেন- এখানে দেখুন |
পাটিসাপটা
দুধপুলি
বাঙালি রসগোল্লা
বাংলাদেশী আতানাড়ূ
ক্ষীর মালপোয়া
বাংলাদেশী গোকুল পিঠা
No comments:
Post a Comment